বিষয়:সাক্ষ্য আইন ১৮৭২।
★১৮৫০ সালে সর্ব প্রথম সাক্ষ্য আইনের খসড়া প্রস্তুত করেন -স্যার হেনরি সামার মেইন
।এটি ভারতে ব্যবহারের অনুপযোগী ছিল।
★১৮৭১ সালে বর্তমান সাক্ষ্য আইনের খসড়া প্রস্তুত করেন স্যার জেমস ফিটজজেমস স্টিফেন।
★পাশ হয় ১৮৭২ সালের ১৫ ই মার্চ।
★সাক্ষ্য আইন পদ্ধতিগত আইন। ★১৮৭২সালের ১নং আইন।
★১১টি অধ্যায়।
★সাক্ষ্য আইনকে Lex flurry বা ফোরামের আইন বলা হয়।
★ ১৬৭টি ধারা।
★৩টি ভাগে বিভক্ত।
★কার্যকর হয় ১লা সেপ্টেম্বর ১৮৭২।
★এই আইন বিচারিত আদালতে প্রয়োগ যোগ্য তবে সেনা,নৌ এবংবিমান বাহিনীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।
★এই আইন সালিস আইন ও এফিডেবিট এর ক্ষেত্রে ও অপ্রযোজ্য।
★সাক্ষ্য আইনের মূলনীতি তিনটি।
★৩ ধারায় সাক্ষ্য দুই প্রকার।
যথাঃমৌখিক সাক্ষ্য ও দালিলিক সাক্ষ্য।
★২টি বিষয়ের উপর নির্ভর করে সাক্ষ্য প্রদান করা যেতে পারে।যথাঃবিচার্য বিষয় এবং প্রাসঙ্গিক বিষয়।
★৪ধারায় অনুমান তিন প্রকার।
★অখন্ডন যোগ্য অনুমান হলো Conclusive proof.
★৮ধারায় Motive/Malice প্রাসঙ্গিক।
★যে সব ঘটনা দেওয়ানি আদালতে ক্ষতিপূরণ নির্ধারনে সহায়তা করে তা প্রাসঙ্গিক।
★১০ধারায় আপরাধ মূলক ষড়যন্ত্রে অংশ গ্রহণ কারীদের কোন কাজ প্রাসঙ্গিক।
★দোষ স্বীকারোক্তি কোন ধরনের মামলার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য?
উত্তরঃফৌজদারি।
★কত শ্রেণীর লোক কে সাক্ষী হিসেবে আহবান করা না গেলে ও তাদের সাক্ষ্য প্রাসঙ্গিক?
উত্তর:৪শ্রেণী।
যথাক্রমে#মৃত ব্যক্তি, #খুঁজে পাওয়া যায় না এমন ব্যক্তি#সাক্ষ্য দেওয়ার অযোগ্য #যাকে হাজির করা সময় ও ব্যয় সাপেক্ষ।
★কোন ক্ষেত্রে বিবৃতি দানকারীর বিরুদ্ধে ফৌজদারি বা ক্ষতিপূরণের জন্য দেওয়ানি মামলার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়?
উত্তর: যদি বিবৃতি আর্থিক বা স্বার্থপরিপন্থী এবং সত্য হয়।
★সাক্ষ্য আইনে ৩টি বিষয় প্রমাণের প্রয়োজন নাই।
★এই আইন অনুযায়ী আদালত ১১টি বিষয়ে উপর বিচারক দৃষ্টি গোচর করে।
★পত্রিকা মূল দালিলিক সাক্ষ্য।
★নোটিস প্রদান না করে দলিল প্রমাণের মাধ্যমিক সাক্ষ্য দেওয়া যাবে না।
★আইনে যদি কোন দলিল প্রত্যায়ন করার বিধান থাকে তবে তা প্রমাণ করতে হবে ৬৮ধারায়।
★১১২ধারায় বিবাহ বিচ্ছেদের ২৮০দিন পরে বাচ্চা হলে তা বৈধ।
★রায়,ডিক্রি, আদেশ,মামলার আরজির জবাব,খতিয়ান,মূলবিক্রয় দলিল হচ্ছে সরকারী দলিল।
★কবিতা,পত্র, উইল,বিক্রয় চুক্তি, দান পত্র,মূল বিক্রয় দলিল,কবলা দলিল,চিঠি হচ্ছে বেসরকারি দলিল।
★ দলিল প্রমান করা যায় ২ভাবে।
★একজন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহনের ধরন বর্ণনামূলক।
★একজন দুস্কর্মের সহযোগী যোগ্য সাক্ষী হবে সহযোগী আসামির বিরুদ্ধে।
★১১৯ধারায় বোবা সাক্ষী লিখে বা ইশারার মাধ্যমে যে সাক্ষী দেয় তা মৌখিক সাক্ষী।
★একজন দুস্কর্মের সহযোগীর অ
সমর্থিত সাক্ষের উপর দন্ডবিধি দিলে তা বেআইনি হবে না ১৩৩ ধারায়।
★সাক্ষীর সংখ্যা ১৩৪ ধারায়।মোকদ্দমা প্রমানের জন্য কোন নির্দিষ্ট সংখ্যক সাক্ষীর দরকার হবে না।
★জবানবন্দী, জেরা এবং পুনঃসাক্ষ্য ১৩৭ ধারায়।
★সাক্ষ্য গ্রহণের ক্রম,পুনসাক্ষ্য গ্রহনের নির্দেশ ১৩৮ ধারায়।
★এছাডা ও ধারা ৩,৫,১৭,২৪,২৬,২৮
,৩২,৩৩,৪৫,৫৬,৫৯,৬০,৬১,৬৫,৬৮,৭৪
,৭৫,৯০,১০১,১০২,১০৪,১০৫,১০৭,১০৮
,১১০,১১২,১১৫,১১৮,১১৯,১৩৩,১৩৪,১
৩৭,১৩৮, ১৪০,১৪১,১৪২,১৪৩
,১৪৫,১৪৬,১৫০,১৫১,১৫২,১৫৪,১৫৯,১৬৭ মূল বই থেকে পড়ে নিবেন।
।এটি ভারতে ব্যবহারের অনুপযোগী ছিল।
★১৮৭১ সালে বর্তমান সাক্ষ্য আইনের খসড়া প্রস্তুত করেন স্যার জেমস ফিটজজেমস স্টিফেন।
★পাশ হয় ১৮৭২ সালের ১৫ ই মার্চ।
★সাক্ষ্য আইন পদ্ধতিগত আইন। ★১৮৭২সালের ১নং আইন।
★১১টি অধ্যায়।
★সাক্ষ্য আইনকে Lex flurry বা ফোরামের আইন বলা হয়।
★ ১৬৭টি ধারা।
★৩টি ভাগে বিভক্ত।
★কার্যকর হয় ১লা সেপ্টেম্বর ১৮৭২।
★এই আইন বিচারিত আদালতে প্রয়োগ যোগ্য তবে সেনা,নৌ এবংবিমান বাহিনীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।
★এই আইন সালিস আইন ও এফিডেবিট এর ক্ষেত্রে ও অপ্রযোজ্য।
★সাক্ষ্য আইনের মূলনীতি তিনটি।
★৩ ধারায় সাক্ষ্য দুই প্রকার।
যথাঃমৌখিক সাক্ষ্য ও দালিলিক সাক্ষ্য।
★২টি বিষয়ের উপর নির্ভর করে সাক্ষ্য প্রদান করা যেতে পারে।যথাঃবিচার্য বিষয় এবং প্রাসঙ্গিক বিষয়।
★৪ধারায় অনুমান তিন প্রকার।
★অখন্ডন যোগ্য অনুমান হলো Conclusive proof.
★৮ধারায় Motive/Malice প্রাসঙ্গিক।
★যে সব ঘটনা দেওয়ানি আদালতে ক্ষতিপূরণ নির্ধারনে সহায়তা করে তা প্রাসঙ্গিক।
★১০ধারায় আপরাধ মূলক ষড়যন্ত্রে অংশ গ্রহণ কারীদের কোন কাজ প্রাসঙ্গিক।
★দোষ স্বীকারোক্তি কোন ধরনের মামলার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য?
উত্তরঃফৌজদারি।
★কত শ্রেণীর লোক কে সাক্ষী হিসেবে আহবান করা না গেলে ও তাদের সাক্ষ্য প্রাসঙ্গিক?
উত্তর:৪শ্রেণী।
যথাক্রমে#মৃত ব্যক্তি, #খুঁজে পাওয়া যায় না এমন ব্যক্তি#সাক্ষ্য দেওয়ার অযোগ্য #যাকে হাজির করা সময় ও ব্যয় সাপেক্ষ।
★কোন ক্ষেত্রে বিবৃতি দানকারীর বিরুদ্ধে ফৌজদারি বা ক্ষতিপূরণের জন্য দেওয়ানি মামলার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়?
উত্তর: যদি বিবৃতি আর্থিক বা স্বার্থপরিপন্থী এবং সত্য হয়।
★সাক্ষ্য আইনে ৩টি বিষয় প্রমাণের প্রয়োজন নাই।
★এই আইন অনুযায়ী আদালত ১১টি বিষয়ে উপর বিচারক দৃষ্টি গোচর করে।
★পত্রিকা মূল দালিলিক সাক্ষ্য।
★নোটিস প্রদান না করে দলিল প্রমাণের মাধ্যমিক সাক্ষ্য দেওয়া যাবে না।
★আইনে যদি কোন দলিল প্রত্যায়ন করার বিধান থাকে তবে তা প্রমাণ করতে হবে ৬৮ধারায়।
★১১২ধারায় বিবাহ বিচ্ছেদের ২৮০দিন পরে বাচ্চা হলে তা বৈধ।
★রায়,ডিক্রি, আদেশ,মামলার আরজির জবাব,খতিয়ান,মূলবিক্রয় দলিল হচ্ছে সরকারী দলিল।
★কবিতা,পত্র, উইল,বিক্রয় চুক্তি, দান পত্র,মূল বিক্রয় দলিল,কবলা দলিল,চিঠি হচ্ছে বেসরকারি দলিল।
★ দলিল প্রমান করা যায় ২ভাবে।
★একজন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহনের ধরন বর্ণনামূলক।
★একজন দুস্কর্মের সহযোগী যোগ্য সাক্ষী হবে সহযোগী আসামির বিরুদ্ধে।
★১১৯ধারায় বোবা সাক্ষী লিখে বা ইশারার মাধ্যমে যে সাক্ষী দেয় তা মৌখিক সাক্ষী।
★একজন দুস্কর্মের সহযোগীর অ
সমর্থিত সাক্ষের উপর দন্ডবিধি দিলে তা বেআইনি হবে না ১৩৩ ধারায়।
★সাক্ষীর সংখ্যা ১৩৪ ধারায়।মোকদ্দমা প্রমানের জন্য কোন নির্দিষ্ট সংখ্যক সাক্ষীর দরকার হবে না।
★জবানবন্দী, জেরা এবং পুনঃসাক্ষ্য ১৩৭ ধারায়।
★সাক্ষ্য গ্রহণের ক্রম,পুনসাক্ষ্য গ্রহনের নির্দেশ ১৩৮ ধারায়।
★এছাডা ও ধারা ৩,৫,১৭,২৪,২৬,২৮
,৩২,৩৩,৪৫,৫৬,৫৯,৬০,৬১,৬৫,৬৮,৭৪
,৭৫,৯০,১০১,১০২,১০৪,১০৫,১০৭,১০৮
,১১০,১১২,১১৫,১১৮,১১৯,১৩৩,১৩৪,১
৩৭,১৩৮, ১৪০,১৪১,১৪২,১৪৩
,১৪৫,১৪৬,১৫০,১৫১,১৫২,১৫৪,১৫৯,১৬৭ মূল বই থেকে পড়ে নিবেন।
Comments
Post a Comment