তামাদি আইন ১৯০৮

★এটি ১৯০৮ সালের ০৯ নং আইন।
★প্রকাশিত হয় ০৭ ই আগস্ট ১৯০৮।
★কার্যকর ১৯০৯ সালের ১লা জানুয়ারি।
★মোট ধারা ২৯(পূর্বে ৩২ টি,বর্তমানে বাতিল ০৩টি)
★মোট তফসিল ০৩টি(বর্তমানে বাতিল ২য় ও ৩য় তফসিল)।
★১ম তফসিলে মোট অনুচ্ছেদ ১৮৩টি।
★তামাদির সীমা(৩-২৫)ধারা পর্যন্ত।
★প্রেসক্রিপশন ও একুইজেশন (২৬-২৮)ধারা পর্যন্ত।
★মোট অধ্যায় ০৫ টি।
★ফৌজদারি মামলার ক্ষেত্রে তামাদি আইন প্রযোজ্য নয়।
★ফৌজদারী আপীল রিভিশনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
★মূল বই থেকে পড়ে নিন ধারা ৩,৪,৫,৬,৭,৯,১০,১২,১৪,১৮,১৯,২৩,
২৬,২৮,২৯
★উল্লেখযোগ্য তামাদির মেয়াদসমূহঃ
০১/দলিল সংক্রান্ত তামাদিকাল -৩ বৎসর।
০২/চুক্তিসংক্রান্ত তামাদিকাল ১ বৎসর।
★রিভিউ এর তামাদিকালঃ
০১/ নিম্ন আদালত- ৯০ দিন বা ৩ মাস।
০২/হাইকোর্ট -২০ দিন(মূল এখতিয়ার)
*****টাকা সম্পর্কিত যা কিছু হোক না কেন তামাদিকাল ৩ বৎসর।
★খালাসের বিরুদ্ধে সরকারী আপিল ৬ মাস এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে -২ মাস।

Comments

সর্বাধিকবার পঠিত পোস্ট

বিষয়:বাংলাদেশ লিগ্যাল প্র্যাকটিশনারস্ এবং বার কাউন্সিল আদেশ ও বিধিমালা,১৯৭২

বিষয়:সাক্ষ্য আইন ১৮৭২।

সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, ১৮৭৭

দেওয়ানি কার্যবিধি। পর্ব০৩